Posts

Showing posts from August, 2018

ঊষর

Image
-মো: নাজমুল হক যাকেই দিয়েছি যা, তা ভরাতে পারেনি কারও মন, না পেরেছি যা দিতে তাই হয়েছে অমুল্য ধন। হেলা অবহেলায় কেটে যায় দিন কেটে যায় কত রাত, নিত্য অাশায় বুক বেঁধে থাকি পাব রাঙ্গা প্রভাত। সাদাকালো চোখের রঙ্গিন স্বপ্ন হয়ে যায় ক্রমে ধূসর, বুকের জমিনের উর্বরতা ক্ষয়ে হয়ে যায় তা ঊষর। ২৮.৮.১৮

বৃথার কুঞ্জবন

Image
-মো: নাজমুল হক এক জনমের সাধগো অামার মিটবেকি এই ভবে? শুণ্য হাতের অাসা -যাওয়ায় কারই কিবা হবে! নতুন দিনও দেখে দেখে নিত্য হবে সারা, পশ্চিমেতে মুখ দেখাবে রাতের সন্ধ্যা তারা। মরীচিকার পিছুপিছু ছুটব জনম ভর, নিজের সুখের তরে অামি বাঁধব "ভাঙ্গা" ঘর। সহজ সরল ইচ্ছেগুলো মরবে মাথাকুূটে, কান্নার চেয়েও করুণ হাসি মুখে থাকবে ফুটে। চেনা মুখের অচেনা সুর শুনতে হবে শত, সময় স্রোতে ছুটে চলব সামনে অবিরত। যাবার মানুষ অনেক অছে অাসার মানুষ কম, সব ভোলাবে "কাল" নিয়তি ভোলাবে একদম। রাহুর মত গ্রাস করবে পরাজয়ের স্বাদ, ভুলক্রমেই ভেঙ্গে পড়বে লোনা জলের বাঁধ। হবেনা ঠাঁই সুখ সাগরে উড়ব মরুর ধুলোয়, ছিটেফোঁটা রাতের শিশির কোমল পরশ বুলোয়। ক্লান্ত অামি- ক্লান্ত বেশি দেহের চেয়ে মন, নিত্য রব শুণ্য ঘরে বৃথার কুঞ্জবন। ১৬.১২.১৬

থাকি যত না দেখা

Image
পৌষের ভোরে মিঠে রোদ হয়ে মোর উঠোনে এসো, ছোট খোকার মত ফোকলা দাতে মিষ্টি করে হেসো। হালকা কুয়াশার চাদরে ঘিরে নিত্য হইও ভোর, মাটির কলসী কাঁখে নিয়ে তুমি বেরিও খুলে দোর। অাধো ঘোমটায় ঢেকে রেখো তোমার খোলা চুল, চকিতে কুড়িয়ো ছড়িয়ে থাকা গুটিকয় বকুল ফুল। মিষ্টি বকুনি দিয়ে দিয়ে তুমি ঘর করো মাতোয়ারা, নিঝুম দুপুরে হালকা ঘুমে করোনা যেন কাছ ছাড়া। শান্ত বিকেলে দূর দিগন্তে ভেসে থেকো নীলে নীলে, চাইতেই যেন তোমারই অাবেশ চারিদিকে মোর মিলে। মৃদু বাতাসে নিয়ে এসো তুমি জংলী ফুলের ঘ্রাণ, তোমাতে অামাতে মিলে মিশে যেন অাজীবন থাকে প্রাণ। গোঁধূলি বেলায় রেখে যেয়ো তুমি মায়াবী অাবির রেখা, মনে রেখ মোরে থাকি যত দূরে- থাকি যত নাদেখা। ২১.১২.১৬

নিয়তি

Image
অামায় দেখে মুচকি হাসিস ভাবটা দেখাস ভালবাসিস, অাসলে তুই কী? সারাজীবন খাইয়ে গেলি পান্তাভাতে ঘি! ভাল হলে সবাই ভক্ত তোকে বোঝা বড়ই শক্ত, করছিস খেলা বেশ! ভাল মন্দের সকল নাটক তোর সংলাপেই শেষ। রাজা বানাস মনে মনে ফকির বানাস সঙ্গোপনে, তোকে বোঝা দায়! চরম ব্যাথাও ঘাড় বেকিয়ে জানিয়ে গেলাম সায়। সব সাজানো বহু অাগে কিইবা পড়বে অামার ভাগে কিইবা হবে গতি? বলের মত জনমভরে খেলবিরে নি-য়তি। ২৬.১২.১৬

ঈদ স্পেশাল -৪

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমরা যখন ঢাকা বেড়াতে গিয়েছিলাম তখন কোন হোটোলে উঠেছিলাম তোমার মনে আছে? স্বামীঃ দাঁড়াও দেখছি। ঢাকার হোটেল থেকে যেসব ছুঁড়ি , কাঁচি, তোয়ালে চুরি করে এনেছি সেগুলোয় হোটেলের নাম লেখা আছে কি না দেখি।

ঈদ স্পেশাল -৩

পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে এক মাস্তান। দাফন কাফনের জন্য তার বন্ধুরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাঁদা তুলছে। এক বাড়িত ভদ্রলোক একশ’ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিলেন। মাস্তানদের একজন বলল, এত দরকার নেই। দশ টাকা দিলেই হবে। ভদ্রলোক বললেন, নিয়ে রাখ, পরের নয় জনের জন্য আগাম দিলাম।

ঈদ স্পেশাল -২

এক ভদ্রলোক ঝরনার পানিতে গোসল করতে গেছেন। সেখানে প্রায়ই কাপড় চুরি হয়। তাই তিনি তার পোশাক খুলে তার উপর একটা কাগজে লিখে রাখলেন, “বিশ্বহেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা”। গোসল ছেরে উঠে দেখেন কাপড় নেই। এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। তাতে লেখা, “১০০০ মিটার দৌড়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।”

ঈদ স্পেশাল-১

পুলিশের পায়ে ব্যান্ডেজ দেখে তার পরিচিত একজন বলল, কী হয়েছে পায়ে? পুলিশ বলল, ” কুকুর কামড় দিয়েছে” লোকটি বলল, ” পুলিশকে আবার কুকুর কামড়ায় নাকি?” পুলিশটি বলল, “তখন তো ইউনিফর্ম ছিল না।”

চুপ

Image
-মো: নাজমুল হক কইসনা কথা শুনবো লোকে নাটের গুরু ভাববে তোকে মুখে দিয়ে রাখ তালা, কেউবা ভাববে মিছাই বকে জেতার অাশায় হুদাই ঠকে ডাকবে কেউবা শালা। কালো চশমায় চোখটা ঘিরে গা ভাসা তুই লোকের ভিড়ে খুজবেনা অার কেউ, পারবিনাতো জালটা ছিঁড়ে মুক্তাঙ্গনে অাসতে ফিরে নজর বন্দী রাখে সদা যন্ত্র নামে ফেউ। ভাল থাকবি অন্ধ সেজে প্রলয়ের ঢাক চলুক বেজে নাক ডেকে সব ঘুমা, তেলটা যদি মাখিস লেজে নাখোশ হয়ে থাকে কে যে তোষামোদে টিপের মত কপালে পাবি চুমা। ১৮.৮.১৮

কল্পনারই ঘোরে

Image
তোমারই মাঝে খুজি পৃথিবীর রুপ রস সুখ গন্ধ, তোমাকেই জানাই না বলা যত অামার ভাল মন্দ। তোমারই তরে নিশিদিন অামি হয়ে থাকি উন্মুখ, অামার হয়েই থেকো তুমি হইয়োনা বিমুখ। কাজের ভিড়ে ভাঙ্গা নীড়ে তোমার ছবি অাঁকি, যা দেখছো শব্দের মাঝে নাইতো তাতে ফাকি। তোমার স্মৃতি কানায় ভরা মনের দু'কূল, ভুল বুঝে পায়ে পিষোনা অামার দেয়া ফুল। হাজার বছরের চেনা যেন তোমার ও মুখখানি, তুমিই মনের মন ময়ুরী তুমিই অামার রাণী। অামি হয়তো তোমার কাছে তুচ্ছ কোন লোক, বাঁধবো তবুও তোমায় নিয়ে ভালবাসার শ্লোক। যেথায় থাকো ভাল থেকো মনেরেখো মোরে, তোমায় ভেবেই কাটে সময় কল্পনারই ঘোরে। ১৮.৮.১৮

Real Solution to Problems

Image
A group of employees was working in a software company. It was a team of 30 employees. This was a young, energetic and dynamic team with keen enthusiasm and desire to learn and grow. The management decided to teach the employees about finding real solution to the problems. The team was called to play a game in a banquet hall. The group was quite surprised as they were called for playing game. All reached the venue holding various thoughts. As they entered the hall, they found the hall decorated beautifully with colourful decorative papers and balloons all over the place. It was more like a kid's play area, than a corporate meeting hall. Everyone was surprised and gazed at each other. Also, there was a huge box of balloons placed at the centre of the hall. The team leader asked everyone to pick a balloon from the box and asked them to blow it. Every one happily picked a balloon and blew it. Then the team leader asked them to write their names on their balloon, carefully so

মোন্তা মামার নােন্তা গপ্পো-১

Image
মোন্তা মামার সাথে অামার টক- মিষ্টি -ঝাল মার্কা সম্পর্ক ছোটবেলা থেকেই । সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া তার এই অনির্দিষ্ট পরিমাণের ভালবাসা অামার জীবনে বিরাট একপ্রাপ্তি। (অাসলে মামি ছাড়া মামারাই বোধহয় ভাল) ঝাড়া ৬ ফুট লম্বা মোন্তা মামার পুরো নাম মোন্তাজ অালী। অামার চাচাত নানার অাপন মেজো ছেলে। (চাচাত ছেলে ভাবার কোন কারণ নাই! নানার এখনও দু 'চারটা নাতি বউ সামলাবার মত........!) মামার গুরুজনদের অাদরে অাদরে ৫ অক্ষরের নামটার শেষের তিন অক্ষর ধুয়ে গেছে। যে দুই অক্ষর ঠিক অাছে,মামার ভাষায় সেটারও টালমাটাল অবস্থা। বন্ধু বান্ধবরা নাকি মোনা বলে ডাকে মাঝে মাঝে। ন-র সাথে ত- টা ফাও ফাও উচ্চারন করতে চায়না অনেকে। কোথাও যেতে দেখলে তার ইয়ার বকশিরা সুর করে বলে -"মোনারে মোনা কোথায় যাস,বিলের ধারে কাটবি............! " যাহোক এসবে মোন্তা মামার কিচ্ছু যায়না,তবে অাসে ! হ্যা -মামার নাকি হাসি অাসে এসব দেখে শুনে! মামার শিক্ষাগত যোগ্যতা জিজ্ঞেস করার মত অযোগ্য ভাইগ্ন্যা না হওয়ায় অাজও সেটা জানা হয়নি। তাছাড়া মামাকে দেখলেই অামার কেমন যেন ইতিহাসে পড়া ইখতিয়ার উদ্দিন মোহাম্মদ বখতিয়ার খিলজির কথা মনে পড়ে। যার শরীরের তুলনায়

You Cannot Please Everyone

Image
Bill a 40 year old man was a cloth vendor. He used to sell different types of clothes in the nearby towns and villages. He used to carry the cloth bags on top of his donkey. He took his 15 years old son along with him to a nearby town. The donkey carried two bags and all the clothes were sold. Both father and son were happy. After having a huge business and lump sum profit, Bill was happily returning home with his son and his donkey. They were very tired and find it too hard to reach their place. All the three walked slowly on their way back to home. Two men saw them very tired. They spoke to themselves, 'See they are very tired and exhausted it seems. They have a donkey, why not any one of them can sit in that donkey? Fools, they find it difficult to walk and still don't use the donkey!' The father and son heard the two men having a conversation about them and son asked his father to sit on the donkey. He agreed and sat on the donkey. After a few minutes, an ol

"প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি ও প্রস্তুুতি -২০১৮"

Image
গত ৩০.৭.১৮ তারিখে  সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতে সহকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ৩০ অাগষ্ট-২০১৮ অাবেদনের শেষ তারিখ। অাবেদনের পদ্ধতি, বয়স,  শিক্ষাগত যোগ্যতা ও কোটার বিশদ বিবরণ বিজ্ঞপ্তিতে দেয়া অাছে। কেউ বিজ্ঞপ্তি না পেয়ে থাকলে অধিদপ্তরের ওয়েব সাইট www.dpe.gov.bd তে ঢুকে "নোটিশ " লেখার উপর ক্লিক করলে ৩০.৭.১৮ তারিখের pdf file-এ  পুর্ণ বিজ্ঞপ্তি পেয়ে যাবেন। বর্তমান বাংলাদেশের অার্থ-সামাজিক বাস্তবতায় বাড়ির ভাত খেয়ে সরকারি চাকুরি করতে চাইলে সাধারণত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা যেকোন শিক্ষিত ব্যক্তির প্রথম পছন্দ হতে পারে। এবার জেনে নেয়া যাক নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত। পরীক্ষা পদ্ধতি: প্রথমে জেলাভিত্তিক  ৮০ নম্বরের পরীক্ষা হয় MCQ পদ্ধতিতে। এটাকেই অনেকে লিখিত পরীক্ষা বলে। পরীক্ষায় প্রার্থীকে একটা Required Mark Carry করতে হয়। কোন প্রার্থী  Required Mark পেলে সাধারণত লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ধরা হয় এবং ভাইভার জন্য ডাকা হয়। তবে যতটা জানা যায় পুরুষ এবং মহিলা প্রার্থীদের ক্ষেত্রে Required Mark এর পার্থক্য থাকে।  তবে লিখিত পরীক

শাড়ি Vs গরু

Image
-মো: নাজমুল হক বৈশাখের পড়ন্ত দুপুর। চারিদিকে খা খা রোদ।  এক কাপড়ের ফেরিওয়ালা এক গ্রাম থেকে অারেক গ্রামে শাড়ি কাপড় বিক্রির জন্য মাঠের মাঝ দিয়ে যাচ্ছিল। প্রখর রোদের মাঝে এক বয়স্ক লোক পাট ক্ষেতে নিড়ানি দিচ্ছিল। ফেরিওয়ালাকে দেখে বয়স্ক লোকটি ডাক দিয়ে বলল," ও ভাইস্তা,বিড়ি অাছেনি তোমার কাছে?থাকলে বহো একটু,একটা বিড়ি খাওয়াইয়া যাও। " ফেরিওয়ালা বলল,"হ, চাচা বিড়ি অাছে। " ফেরিওয়ালা কাপড়ের গাট্টি মাথা থেকে নামিয়ে ক্ষেতের অাইলে বসে দুজনই বিড়ি ধরিয়ে টানতে লাগলো।বিড়ি টানার ফাকে লোকটি জিজ্ঞেস করলো "তোমার গাট্টিতে কীগো ভাইস্তা? কী বেচো তুমি?" ফেরিওয়ালা বলল,"চাচা,অামি শাড়ি কাপড় বেচিগো।" বয়স্ক লোকটি বলল,-"ভাইস্তা তোমার চাচী কয়দিন ধইরা কাপড় কাপড় করতাছে,অাও যাই, অামার বাড়িত।" ফেরিওয়ালা তাঁর গাট্টি মাথায় নিয়ে  বয়স্ক লোকটির পিছু পিছু হাটা ধরল। বয়স্ক লোকটি ফেরিওয়ালাকে বাড়িতে নিয়ে বাহির বাড়ি গাছ তলায় টুলের উপর বসতে দিল এবং কাপড় বের করে দেখাতে বলল। ফেরিওয়ালা তাঁর কাপড়ের গাট্টি খুলে বেশ কয়েকটা কাপড় দেখালো। বয়স্ক লোকটি ২ টি কাপড় পছন্দ করে বাড়ির ভিতর নিয়ে গেল স্ত

অভিমান

Image
-মো: নাজমুল হক কিছু ব্যথা কিছু কথার হয়না কোথাও স্থান, কিছু মানুষ বুঝতে দেয়না বোবা অভিমান। কিছু সময় পাথর চাপা দিয়ে থাকে বুকে, কিছু স্মৃতি মলিন হয়ে হয়ে শুকায় ধুঁকে ধুঁকে। কিছু মানুষ বুঝেও করে না বোঝারই ভান, কিছু মানুষ একাকীত্বেই খুজে পরিত্রাণ। কিছু মানুষ পাশে থেকেও থাকে অচেনা, কিছু মানুষ দুরে সরতে শোধায় লেনাদেনা। কিছু মানুষ তিঁলে তিঁলে নিজকে করে ক্ষয়, কিছু মানুষ হার মেনে দেয় প্রিয়জনকে জয়। কিছু মানুষ ভাগ্যের হাতে খেয়ে চলে মার, বোঝেনা কেউ সেই অভিমান বোবা কান্না যার। ০৮.৮.১৮

কুবুদ্ধি

Image
- মো: নাজমুল হক ছোটবেলায় দেখতাম অনেক অবস্থাপন্ন মানুষ গরুর বাছুর বা ছাগল, ভেড়া কিনে গরীব লোকের নিকট লালন পালন করতে দিত। শর্ত থাকতো, বড় হলে ঐ গবাদি পশু বিক্রি করলে যে টাকা হবে তা ঐ পশুটির ক্রয় মুল্য বাদে বাকি টাকা সমান দুভাগে ভাগ করে নেবে। অর্থাৎ পশুটির অাসল মালিক ক্রয়মুল্যসহ বর্ধিত বিক্রয়মুল্যের অর্ধেক ভাগ পাবেন। এ প্রথা গ্রামাঞ্চলে দীর্ঘদিন প্রচলিত ছিল। এক গ্রামের অবস্থাপন্ন এক লোক এমন শর্তে একটি ছোট ছাগল কিনে এক গরীব লোকের নিকট পালতে দিল। বছরখানেক পরে ঐ ছোট ছাগলটি বেশ বড় হলো এবং ক্রয়মূল্যের ২/৩ গুণ বেশি দামে বিক্রি করার মত হলো। ছাগলটির অাসল মালিক ছাগলের লালন পালনকারী লোকটিকে তাগাদা দিতে থাকলো ছাগলটি বিক্রি করে টাকা ভাগ করে দেবার জন্য। কিন্তুু ছাগল পালনকারী লোকটি ছিল অত্যন্ত ধূর্ত এবং স্বার্থপর। লোকটি একদিন চুপিচুপি ছাগলটি বিক্রি করে দিয়ে সব টাকা অাত্নসাৎ করলো। ছাগলদের অাসল মালিককে বলল তাঁর ছাগলটি হারিয়ে গেছে,কোথাও খুজে পাচ্ছেনা। অাসল মালিক ঐ লোকটির বেঈমানি বুঝতে পারছিল। বারবার তার ছাগলের টাকা ভাগ করে দেবার জন্য তাগাদা দিচ্ছিল। কিন্তু ছাগল পালনকারী লোকটি কিছুতেই ছাগল বিক্রির কথা

ঢেউ

Image
মরীচিকার পিছে ছুটে অামি অাজকে বড়ই ক্লান্ত, সুমেরু কুমেরু এ ধরণীর  ঘুরলাম সব প্রান্ত। ধরা দিলোনা সুখ মায়াবিনী কারণতো অজানা, টুটি চেপে অাছে নিয়তি অামার সত্য বলতে মানা। অদেখা কতদাগ বুকেতে জমা দেখেনি কভু কেউ, জীবন সৈকতে অাছড়ে পড়ল কত সুনামির ঢেউ। লোনাজলে মিশে শুকালো কত স্মৃতির ভাঙ্গা নুড়ি ঝরে গেছেযে সবার অগোচরে কত না ফোটা কুঁড়ি। হাসিতে লুকাই হাজারো ব্যথা বুঝেনা কভু কেউ, উথাল পাথাল জীবন সমুদ্রে ভাসিয়ে নেয় মোরে ঢেউ। ০৬.৮.১৮

রক্ত ঝরাই নিরন্তর

Image
অামি তিলে তিলে শুধু নিজেকে করেছি ক্ষয়, বারবার নিজে হেরে গিয়ে প্রতাড়ককে দিয়েছি জয়। অামি স্বপ্নের রংয়ে বেধেছি কুঁড়ে ঘর, অাপন করার শত চেষ্টাই তাকে করেছে পর। অামি পিরামিড ভেবে তাসের ঘরে করেছি বসবাস, অবহেলাতে ভেঙ্গে গিয়ে তা করেছে সর্বনাশ। অামি অাধপোড়া মনে নিজের অজান্তেই জ্বেলেছি অগ্নি, দগ্ধ হতে ভাঙ্গা হৃদয় নিজেই করেছি শুধু লগ্নি। অামি ঘরের অাশায় যাযাবর হয়ে ঘুরেছি মরু প্রান্তর, কেঁদে কেঁদে চোখের জল শুকিয়ে রক্ত ঝড়াই নিরন্তর। ০৫.৮.১৮

The secret of Happiness

Image
Once upon a time, there were three brothers named Samuel, Timothy and Xander, who lived in a cottage by the woods. They were honest and hardworking. Every day, they would venture into the forest to fell wood. Later, they would sell it in the market where it would fetch a decent price. Thus, their life continued in this manner.However, the brothers were always sad and morose. Even though they lived a good life, they were unhappy. Each one hankered for something or the other and would pine for it.One day, while Samuel, Timothy and Xander were returning home from the woods carrying their bundle of logs, they saw an old haggard woman bent low with a sack on her back. As they were kind and compassionate, the brothers immediately approached the poor woman and offered to carry the sack all the way to her home. She smiled and expressed her gratefulness, while replying that the sack actually contained apples that she had collected in the forest. Samuel, Timothy and Xander took turns in carryi

Facebook

Facebook was founded on 4 February 2004 by Mark Zuckerberg.Then Mark Zuckerberg Was a student of Harvard University. He was a  keen computer programmer student.He was born in 14 May 1984,in New York.At first he launched Facebook to developed inter communication among the Harvard university students.In primary stage The website's membership was initially limited by the founders to Harvard students.Next it was expanded to other colleges in the Boston area, the Ivy League,and gradually most universities in the United States and Canada.From 2005 Facebook spread all over the world.Now facebook is the most popular social communication site.Its have about 300 Million active member.Worldwide Facebook use about 140 language. It's headquarters situsituated in New York.It's co-agencies are Instagram, Messenger, Whatsapp and Occulas VR.Now it's total asset value about 76.9 Billion US dollar. Mark Zuckerberg is the CEO of the facebook. Facebook has another four co-founder accept M

মুখে তুলি ভুঁড়ভুঁড়ি

Image
-মো: নাজমুল হক বউয়ের চেয়ে শালী ভাল ভাইয়ের চেয়ে দুলাভাই, পেটটা যদিও পুরাই ভরা, চোখে শুধু খাই খাই। অামের চেয়ে অাটি মজা ছোট বড় সবাই কয়, মিথ্যা বলে জোরেশোরে সত্য বলতেই লাগে ভয়। খালি কলসী বাজে বেশি ভরা কলসী ভারেই শেষ, নাটের গুরু অাড়াল থেকে শিষ্য দিয়াই চালায় বেশ। চকচকে সব পোশাক পড়া বাইরে থেকে বোঝা দায়, তরল গরল সবই চলে শিকড়সুদ্ধ ফলও খায়। ভাবের চেয়ে ভঙ্গি বেশি সাজগোজে সব ফটিকচাঁদ, ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে নিত্য তারাই পাতে ফাঁদ। রংয়ের ভুবন রংয়ের মানুষ রঙ্গিন কথার ফুলঝুড়ি, স্তুুতি বাক্যে সবাই ফুলে মুখে তুলে ভুঁড়ভুঁড়ি। ১৩.৩.১৭

নাইতো কোন শেষ

Image
-মো: নাজমুল হক অাকাশ জমিনের এমন মিতালি কে দেখেছো ভাই, সোনার বাংলা ছাড়া বুঝি এমনটা অার নাই। সোনার রংয়ে রাঙ্গিয়ে দিয়ে নিত্য উঠে রবি, সোনার মত মানুষগুলো যেন অাঁকা ছবি! তাল পাতার ঐ ফাঁকে ফাঁকে বাবুই বাঁধে বাসা, সবুজ মাঠ অার গাছ গাছালি মনে জাগায় অাশা। মাঠের পরে মাঠগুলো যেন বুকের প্রতিরুপ , এমন দেশটা ভালবাসি-ভালবাসি খুব। ঘরের দাওয়ায় গাছের ছায়ায় পল্লী গানের সুর, উদাস করে মনটাকে যেন নেয় সে অসীম দূর। এমন দেশটা বাংলা ছাড়া পাবেনাতো কেউ, ভাবলে বুকের মধ্যিখানে ছলকে উঠে ঢেউ। ভাল মন্দের মিশেল মোরা বাঙ্গালি এক জাত, অাজও মোদের নিত্য খাবার মাছ কিবা ডাল ভাত। অার কি অাছে জানিনা তা অাবেগ যে বুক ভরা, এদেশ ছেড়ে দুরে থাকলে বুকে চলে খরা। ভালবাসি অাকাশ বাতাস ভালবাসি দেশ, স্বার্থহীন এ ভালবাসার নাইতো কোন শেষ। ৩০.৭.১৮