Posts

Showing posts from March, 2019

ফকিরনামা- (পর্ব-২)

ফকিরনামা- (পর্ব-২) অামার এক অাত্বীয়র পাশের বাড়িতে এক দিনমজুর ছিল। ছেলেমেয়ের সংখ্যা ছিল ৫/৬ জন। দিনমজুরি করে যা রোজগার করতো তাতে প্রতিদিনের  অাহার জুটতোনা। ঘরে ছিল তার বৃদ্ধ মা।তাকেও ঠিকমত খেতে দিতে পারতোনা। লোকটি হঠাৎ করেই কোন এক অসুখে পরে দুচোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। পরিবারের ছোট ছেলেমেয়েদের মুখে খাবার তুলে দেবার মত অারকোন পথ না থাকায় সে ভিক্ষা করা শুরু করে। প্রতিদিনই কোন এক ছেলেকে সাথে নিয়ে তিনি সকাল বেলায় বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে গিয়ে ভিক্ষা করা শুরু করেন। এতে তার রোজগার বেশ ভাল হতে থাকে। ভাঙ্গা ছনের ঘর ১ বছরের মাথায় টিনের ঘরে রুপ নেয়। ছেলেমেয়েরা অার না খেয়েও থাকেনা। ২/৩ বছর পর তিনি মাঠে একটি ডিজেল চালিত সেচ পাম্পও বসালে। ফলাফল- অতি শীঘ্রই তিনি স্বচ্ছল গৃহস্থে পরিণত হন। শুধু তাই না,শরীর স্বাস্থ্য ভাল অার গলার অাওয়াজ বেশি থাকায় শীঘ্রই নিজ এলাকার সমস্ত ফকিরের সর্দার হয়ে যান! অর্থাাৎ, কোন ফকির কোন এলাকায় ভিক্ষা করবে,কোন এলাকার দাওয়াতে কে কে যাবে,হাটবারে কে কোন যায়গায় বসবে সবই তারর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হতো! অামার অাত্বীয় যিনি সম্পর্কে অামার তালই হন, সে একদিন জিজ্ঞেস করলো,"কলিম(ছদ্দ

ফকিরনামা- (পর্ব-১)

অামাদের দেশে গ্রামে, গঞ্জে, শহরে, বন্দরে ফকির মানে ভিক্ষুক দেখা যায়না এমন যায়গা নাই বললেই চলে। এদের কেউ পেটের দায়ে নিতান্ত অসহায় হয়ে ভিক্ষা করে,কেউ শারীরিক সক্ষমতা থাকা স্বত্বেও সহজ পেশা ভেবে ভিক্ষা করে অাবার কেউ ভিক্ষার মাধ্যমে স্বচ্ছলতা অাসার পরও অায়ের সহজ উৎস ভেবে নেশায় পড়ে ভিক্ষা করে। অামার এই ফকিরনামা নিতান্ত যারা পেটের দায়ে ভিক্ষা করে তাদেরকে নিয়ে নয়। বরং যারা নেশা বা সহজ অায়ের উৎস ভেবে ভিক্ষা করে তাদেরকে নিয়ে।  যদিও বেশ কয়েকটি জেলাকে ভিক্ষুকমুক্ত করার মহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে। তবে তা কতটা বাস্তবতায়ন হয়েছে, যেকোন মার্কেট বা বাসস্ট্যান্ড- এ মিনিট পাঁচেক দাড়ালেই বোঝা যায়। যাইহোক,যারা শখের বশে ভিক্ষা করে তারা অনেকেই বেশ মজার চরিত্রের হয়। এসব ফকিরেরা বেশ রসিক হয়,এবং এদের কথাবার্তায় বেশ বিনোদনের খোড়াক থাকে।তাদেরই দু'চারটি মজার এবং বাস্তব ঘটনা এই ফকিরনামা-তে পর্বে পর্বে প্রকাশ করব। এক নতুন ফকির না জেনে অারেক ফকিরের বাড়িতে গিয়ে ভিক্ষা চেয়ে বলছে-" দেইনগো চাচীরা এক মুঠ ভিক্ষা দেইন।" নতুন ফকিরের ভিক্ষা চাওয়ার কথা শুনে বাড়িতে থাকা ফকিরের বউ অবাক হয়

দুর

-মো: নাজমুল  হক অামি তোমায় ভালবাসি লক্ষ তারার মত, অালো অাঁধার যতই থাকুক জ্বলব অবিরত। ফুল দেখিনা দেখি তোমায় ফুলের প্রতিরুপ, তোমার মাঝেই হাসি ভাসি তোমাতেই দেই ডুব। তোমার হাসি দেখে হাসি কাঁদতে দেখলে কাঁদি, যতই কর অভিমান তাই মনটা সদাই সাধি। সকাল দুপুর সন্ধ্যা নিশি তোমায় বিভোর রই, কখন তুমি ভাবনাতে নাই পাইনা খুঁজে থই। চৈত্র শ্রাবণ বর্ষা প্লাবন যতই অাসুক ঢেউ, তুমি অামি মিশে রব জানবেনাতো কেউ। ভুবন চলে অাপন তালে সময় বয়ে যায়, তুমি অামি তাকিয়ে দেখি দাড়িয়ে থাকি ঠায়। তোমার অামার জীবন বীণায় বাজুক না যেই সুর, দুরে থেকেও কাছে রব যাবোনা কেউ দুর। ১৪.৩.১৯

নাভিশ্বাস

- মো: নাজমুল  হক বাড়ছে বয়স বাড়ছে পেট ঘরে বাইরে ক্যাট ক্যাট ডাক্তার বলে বাড়ছে ফ্যাট ভাল্লাগেনা অার, কলিগরা কয় হইছে কী পান্তা ভাতে খাবেন ঘি করবেনা কেউ ছি: ছি: বলবে শুধু ছিঁড়ছে মাথায় তার। চৈত্র শ্রাবণ একই ভাব চিল্লাইয়া অার নাই লাভ জুটবে শুধুই অভিশাপ ঢোলের তালে মেলাই শুধু বোল, শুনি "তাঁদের" ফিসফিস হাত পা করে নিশপিশ উচিৎ বললে ঢালবে বিষ মোর নাভিশ্বাস কারও তরে অানন্দহিল্লোল। ০৭.৩.১৯   Funny

Kylie Jenner

Kylie Jenner ------------------------ Kylie Kristen Jenner -an American television personality,model, entrepreneur and socialite. She was born 10 August, in 1997.Her birth place is Los Angeles,of California in USA.Her famous television reality series "Life of Kilie".The eight-part half -hour series premiered on August 6,2017 on the E cable network.The Series ended on September 17,2017.This series brings a lot of kudos for her.Kylie  Jenner is now the youngest self- made billionaire in the world. https://m.dhgate.com/wholesale/weddings-events/c002.html

অার নয়

-মো: নাজমুল হক অার নয় হাহাকার অার নয় হাহুতাশ কোন অমানুষের জন্য, অার নয় সাধাসাধি অার নয় পিছুটান মনকে ভাবে যে পন্য। অামার সকল কাজ ভেবে গেছো নির্লাজ মুল্য দাওনি কোনদিন, তবুও থাকলো শুধু বিষমাখা কিছু মধু মেটাবো তাই বিষের ঋণ। সুখের অাশায় দিন গোনা হবেনা অার হবেনা নিশ্চিন্তে ভাসাও তোমার তরী, তোমায় শোনাবোনা অার অামার নিঃশব্দ হাহাকার ভুলেও ভেবোনা অামি বাঁচি কিবা মরি। ০৫.০৩.১৯

বোকার নম্বর

-মো: নাজমুল  হক বোকা নম্বর এক যে ছোট হয়ে বড়-র সাথে দেয় ঠ্যাক। বোকা নম্বর দুই যার খায়েশ মিটেনা কিনে ভুঁই। বোকা নম্বর তিন যে বড় হয়ে ছোট-র সাথে করে ঋণ। বোকা নম্বর চাইর যে পরের উপকার করতে খায় মাইর। বোকা নম্বর পাঁচ যে ভাগের পুকুরে জিয়ায় মাছ। বোকা নম্বর ছয় যে গোপন কথা পরের কাছে কয়। বোকা নম্বর সাত যে রাগ করে না খায় ভাত। বোকা নম্বর অাট যে ঘরের চাল ফুটো রেখে কিনে খাট। বোকা নম্বর নয় যে গোপন কথা বউয়ের কাছে কয়। বোকা নম্বর দশ যার কথায় নাই রস কস। বোকার নম্বর অারও অাছে সেগুলো বলব শুধু অামার মত বোকার কাছে। (অাংশিক সংগৃহীত কোন এক ক্যাভাসারের কাছ থেকে) ২১.০২.১৯

Grace Beverly Jones

Grace Beverly Jones, a jamaican-American Singer. She is a steriophonic talented lady in the delectation world.She is at a time a supermodel,singer,song writter,record producer and actress. She was born in Spanish town of the Jamaica.Her date of birth 19 May,1948.She came to America from Jamaica when she was 13. Her most famous album is Nightclubbing,Slave to the Rythm,Warm Leatherette, Hurricane,Living My Life.Her only one son Paulo Goude.Spouse Chris Stanely (1989-1991) and Atila Altaunbey(1996-2004). https://m.dhgate.com/wholesale/weddings-events/c002.html

Out looking is not everything.

........... There was Pundit in the village. He was well-versed in all Scriptures. He knew everything, but, he was poor. He did not have a house. He used to get his meals also with great difficulties. Even his clothes were very much worn out. So, the Pundit used to beg for his meals. He went from House-to-House begging. “Please give me alms”. On seeing his old clothes many people were thinking that he is mad. So, saying “Go Away” they shut the door. For many days he did not even eaten. Once somehow he obtained new clothes. A rich man gave those clothes to the Pundit. Wearing those new clothes he went to beg as before. To the very first house he went, the householder said, “Sir, please come in. Please have your food in our house”. Saying thus, with great respect, he took the Pundit inside for food. The Pundit sat down to eat. Varieties of soups, Sweet meals, Vedas, and Sweet foods were served for eating. Having prayed first, the Pundit took a sweetmeat with his hand and began