Posts

Showing posts from July, 2018

ক্ষীণ

Image
-মো: নাজমুল হক তুমি ছাড়া মোর হৃদয় জমিন ছিল এতদিন শুন্য এসেছো তুমি রাণী অামার জীবন করেছো ধন্য। জীবনের পথে খুজেছি তোমায় কয়েকটি যুগ ধরে, বলোনা রাণী কেন খুজে পেলাম তোমাকে এত পরে? হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা নিয়ে বসে অাছি কতকাল, ততদিনে মোদের বেঁধে ফেলেছে নিয়তির নিঠুর জাল। রাতের অাকাশে খুজে দেখো তুমি খুজে পাবে তারার মাঝে, অামার অাকাশে অাজীবন থেকো সেজে তুমি চাঁদ সাজে। অমাবশ্যা পুর্ণিমা জোয়ার ভাটা জীবনে অাসুক যত, হৃদয়ের অালোতে দেখে যাব তোমায় জড়াব অবিরত। ভালবেসে যাব তোমাকেই অামি বাচব যতদিন, যেখানেই থাকো ভালবেসো মোরে হোক তা যতই ক্ষীণ। ২৮.৭.১৮

মুক্তি

Image
-মো: নাজমুল হক অাজও বৃষ্টি ঝরে গাছের পাতায়, স্মৃতিরা হেটে বেড়ায় মনের খাতায়। কি ছিলে বুঝোনি বুঝে গেছো ভুল, কাঁটাই দেখলে শুধু দেখলেনা ফুল। এখনও ক্লান্ত পায়ে নিত্য ফিরি ঘর অাপন হতে চেয়ে হলাম পরের চেয়েও পর। কাছে যত টেনেছিলে দুরে ছুঁড়লে বেশি, হলোনা এ জীবনে চলা পাশাপাশি। ঘুম ভাঙ্গা মধ্যরাতে তোমায় নিয়েই ভাবি, যা দিয়েছো রেখে দিলাম নাই নতুন দাবি। অাষাঢ় শ্রাবণ পৌষ পার্বণ মনের মত থেকো, ভুল করে পড়লে মনে অামায় তুমি ডেকো। ফুলের মত হাসতে যেমন তেমন করেই হেসো, প্রজাপতির ডানায় চড়ে বাগান জুড়ে ভেসো। অামি গেলাম লোকান্তরে দিয়ে তোমায় মুক্তি, পারলে খুজো এই দহনের কতই ছিল যুক্তি! ২৩.৭.১৮

অচেনা পথিক

Image
অচেনা পথিকের পদধ্বনি শুনি একলা পথে হাটে, থামেনা কোথাও ক্ষণিকের তরে সূর্য নামে পাটে। অাধাঁর ঘনাচ্ছে জন মানবহীন ধুঁধুঁ ফাকা মাঠে, কেউ তাঁর অাজ অপেক্ষায় নেই তাকিয়ে?  বাটে। ভিতর বাহির শুণ্য পথিক বিকায়েছে ভব হাটে, নোঙ্গর ছিড়েছে প্রতিবার তার যতবার ঘেঁষেছে ঘাটে। কত বসন্ত পিছু হটেছে মিছে কিছু বিভ্রাটে, রাহুর থাবায় পুর্ণিমার চাঁদ চৌচির হয়ে ফাটে। অশ্রুতো তার দেখেনি কেউ মিশেছে বৃষ্টির ছাটে, পুরাণো কিছু স্মৃতির পাতায় পথিকের প্রহর কাটে। ১৪.৪.১৭

বেশ

Image
-মো: নাজমুল হক অামি এক যাযাবর নাই অাপন নাই পর, ভুলের বালিতে গড়ি ভুলে ভরা খেলাঘর। হিসাব যত না পাবার কবর দিলাম বুকে তার, চলব পথ একা একা নাই চাওয়া নাই অার। গড়াবে দিন রজনী শুনবেনা অার এ ধ্বনি, অামারে ভুলতে যেন ভুল না হয় অবনি। দিয়ে যাই ভুলের দাম সংজ্ঞাহীন এক নাম, জীব নয় জড়ের মতও চাইনা অার বদনাম। মহাকালে হব শেষ থাকবেনা কোন রেষ, হারাব অন্ধকারে ধরণীও বলবে বেশ। ১৯.৭.১৮

নিজেকে হারাই

Image
-মো : নাজমুল হক দেখছো যে এই ঘর এই সংসার, পুরোটা তামাশা সং করাই সার। ভিতরে অনল প্রবাহ বহে দুর্নিবার, বাইরে যদিও হাসে বসন্ত বাহার। অাটকে গেছি নিয়তির অচ্ছেদ্য জালে, শ্বাসরুদ্ধ অনুভুতি বহি কালে কালে। ইট চাপা ঘাসের মত বিবর্ণ সব চাওয়া, ঝাপটা লাগে তাতে তপ্ত মরুর হাওয়া। ভুল করে ভেবে বসি অাছে বুঝি সব, কান পেতে শুনি মিছে সুখ কলরব। ফাকা চোখে চেয়ে দেখি নিঃসীম অাকাশ, মনেহয় এই বুঝি নেই শেষ শ্বাস। অাপনই হয়না অাপন পর সেতো দুর, নয়নের জলে জল বাড়েনা সিন্ধুর। মুখে যা শুনি সেতো নয় মনের ভাষা, তবু মন বাঁচে শুধু নিয়ে মিছে অাশা। চাইবা না চাই অাঘাত বুক ভরে পাই, ছলনার মায়া জালে নিজেকে হারাই। ১৭.৭.১৮

পুলিশ

পুলিশের স্ত্রীঃ ওঠ ওঠ ওঠ, আমাদের ঘরে চোর ঢুকেছে। পুলিশঃ ঢুকলে ঢুকুক! এখন আমার ডিউটি নেই।

এক টুকরো হাসি

Image
দিগন্তে ঘণ নীল নিচে উড়ে শত গাংচিল তুমি অামি বসে বালুকাবেলা, সাগরের মৃদু হাওয়া দু'জনার  কিছু চাওয়া পাওয়া তোমার এলোকেশে করে যেন খেলা। কম্পিত হাতে হাত ধরা কন্ঠ খুশির প্লাবনে ভরা চেয়ে দেখি চাঁদমুখ অপলক, বৈশাখী ঝড়ের মত ধেয়ে চলি অবিরত হাবুডুবু খায় দুটি হৃদয় চলক। সুর্য যখন নামে পাটে সাগর নদী পুকুরের ঘাটে বসে এক অাত্বা দুই দেহ পাশাপাশি, শুধু দিও উপহার তোমার নির্জলা নির্ভার শশীমুখো এক টুকরো হাসি। ১৪.৪. ১৮ ইং

তাঁর ছবি

Image
- মো: নাজমুল হক হঠাৎ এসে ঝড় ভাঙ্গে বাঁধা ঘর অাপনও হয়ে যায় পর, কাপে থর থর বুকের সব পাঁজর সাঙ্গ হয় বুঝি এ খেলা ঘর। যারে ভাবি ভালো দেবে বুঝি অালো সেও ছড়ায় মেঘের কালো, মনের ক্ষুধা মনে রয়ে গেলো জীবন করে এলোমেলো মনের উঠানে স্মৃতিরা থাকে অগোছালো। অামিতো অামার নাই তাঁর মাঝে নিয়েছি ঠাঁই যা পেয়েছি তা যে অারও চাই, খুলেছি জীবনের লাটাই তাঁর হাতে সঁপেছি তাই হৃদয় অাকাশে সদা যার ছবি এঁকে যাই। ১৪.৭.১৮

বানর রাজপুত্র

এক রাজার সাত রানী, কিন্ত ছেলেপিলে একটিও নাই। রাজার তাতে বড়ই দুঃখ; তিনি সভায় গিয়ে মাথা গুঁজে বসে থাকেন, কেউ এলে ভাল করে কথা কন না। একদিন হয়েছে কি-এক মুনি রাজার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন। মুনি রাজার মুখ ভার দেখে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘রাজা তোমার মুখ যে ভার দেখছি; তোমার কিসের দুঃখ?’ রাজা বললেন, ‘সে কথা আর কি বলব, মুনি-ঠাকুর! আমার রাজ্য, ধন, লোকজন সবই আছে, কিন্ত আমার যে ছেলেপিলে নেই, আমি মরলে এ-সব কে দেখবে?’ মুনি বললেন, ‘ঐ কথা? আচ্ছা, তোমার কোন চিন্তা নেই। কাল ভোরে উঠেই তুমি সোজাসুজি উত্তর দিকে চলে যাবে। অনেক দূর গিয়ে একটা বনের ধারে দেখবে একটা আমগাছ রয়েছে। সেই আমগাছ থেকে সাতটি আম এনে তোমার সাত রাণীকে বেটে খাইয়ে দিলেই, তোমার সাতটি ছেলে হবে। কিন্ত খবরদার, আম নিয়ে আসবার সময় পিছনের দিকে তাকিয়ো না যেন!’ এই কথা বলে মুনি চলে গেলেন। তারপর দিন গেল, রাত হল, ক্রমে রাত ভোর হল। তখন রাজামশাই তাড়াতাড়ি বিছানা থেকে উঠে সোজাসুজি উত্তর দিকে চলতে লাগলেন। যেতে যেতে অনেক দূর গিয়ে তিনি দেখলেন, সত্যি সত্যি বনের ধারে একটা আম গাছ আছে, তাতে পাকা সাতটি আমও দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। সেই বনে তিনি কতবার শিকার করতে

স্বপ্ন- জগৎ

Image
-মো: নাজমুল হক তোমায় নিয়ে নির্বাসনে যাব কোন দ্বীপে, নারিকেলের ছায়ায় বসে মাছ ধরব ছিপে। পাহাড় ঘেরা কুঁড়ে ঘরে রাধবে তুমি ভাত, দু'বেলা পেট ভরার তরে করব যে প্রাণপাত। হব নাহয় কৃষক অামি ফসল বুনব মাঠে, ফেরার পথটি চেয়ে থাকবে সুর্য নামলে পাটে। হাঁস মুরগী পুষবে তুমি বাড়ির উঠান জুড়ে, সদা থাকব তোমায় ঘিরে তোমার অন্তঃপুরে। সুর্যডোবা দেখব দুজন সাগর পাড়ে বসে, অাধাঁর রাতে অাকাশ দেখব তারা পড়ছে খসে। কুপির অালোয় ঘরের দাওয়ায় দুজন বসে খাব, ঝিরিঝিরি মিস্টি বাতাস সকাল দুপুর পাব। এ যে অামার স্বপ্ন জগৎ শুধুই তোমায় ঘিরে, যে ভুবনেই হারাও তুমি এসো অাবার ফিরে। ১৩.৭.১৮

উকিল

উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দু’বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ? ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?

বিদায় বেলায়

Image
"যদি কোন অবসরে মনে পড়ে তোমার এই অভাগার স্মৃতিখানি, ভেবে দেখো শুধু বিদায় বেলায় দিয়েছিলে কতটা দুঃখ অার গ্লানি। হয়তো সুখে থাকবে প্রতিদিন প্রতি মাস সারাটা বছর ধরে, অামি নাহয় নিয়ে গেলাম মনের ঝুলিখানি তোমার স্মৃতিতে ভরে।" ০৮.৭.১৮

English Quotes

"Just know, when you truly want success, you’ll never give up on it. No matter how bad the situation may get."

Competency Base Primary Education :

Now primary education system of Bangladesh is competency base  education.It means every child will achieve some specific competency after complete the primary education circle. Primary education  goal and aims is competency related.There are many kinds of competency in primary level. Such as class base competency, Subject base competency and terminal competency.Every student must obtained specific competency in a certain class.Like class base competency, every student must obtained some special quality in every subject. Which called subject base competency. Class base competency and subject base competency finally makes terminal competency.At present there are 29 terminal competency in our primary education. Competency base Examination system has been started from 2013 in Bangladesh.In primarily education completion examination there was 20% competency base questions in 2013, 35% in 2014,50% in 2015 and  65% in 2016.In the year 2017 there will be include 80% competency base questio