Posts

Showing posts with the label Jokes

নিরব স্ত্রী

এক ভদ্রলোকঃ আমি আমার বউকে ডিভোর্স দিতে চাই। আইনজীবীঃ কারণ কী? ভদ্রলোকঃ আমার বউ আমার সঙ্গে গত ছয় মাস কোনো কথা বলেনি। আইনজীবীঃ ব্যাপারটা ভালো করে ভেবে দেখুন। এ রকম নীরব স্ত্রী কিন্তু খুব একটা সহজে পাওয়া যায় না!

ভুল

সাপ্তাহিক বেতনের দিন। চেক পেয়ে কর্মচারী চিৎকার দিয়ে উঠল। : আমাকে কম টাকা দেওয়া হল কেন? : গত সপ্তাহে ভুলে তোমাকে বেশি টাকা দিয়েছিলাম। তখন তো কিছু বল নি। : একটা ভুল নাহয় হয়ে গেছে, কিন্তু পরপর দু’টি ভুল তো আর হতে দিতে পারি না।

মিথ্যাবাদী

প্রতিদিন অফিসে দেরি করে আসে জোনস আর এসেই একটা না একটা অজুহাত দিয়ে পার পেয়ে যায়। একদিন তার বস প্রচন্ড রেগে গেল। সে ঘোসণা দিল-জোনস আমি অনেক সহ্য করেছি, আর না। আজকে তোমাকে বলতে হবে কেন তুমি দেরি করে এসেছ আর আজও যদি তুমি কোনো মিথ্যা বলার চেষ্টা কর তবে আজই তোমার চাকরির শেষ দিন। জোনস জলদি বলা শুরু করল- : আজ সকালে সব কিছুই কেমন জট পেকে যাচ্ছিল স্যার … আমি ড্রাইভিং জানি না, আমার স্ত্রীই আমাকে রোজ অফিসে নামিয়ে দিয়ে যায়, কিন্তু আজ সে উঠতে দেরি করল, আমি নিচে অপেক্ষা করছিলাম দশ মিনিট পর সে যখন রেডি হয়ে গ্যারেজে গেল তখন দেখল পেছনের চাকা পাংচার হয়ে গেছে। আমি বাধ্য হয়ে বাস ধরলাম কিন্তু পথে হঠাৎ কোথা থেকে গডজিলা এসে উপস্থিত। সে আমাদের বাস উল্টে দিল। ভাগ্যিস তার পাশেই ছিল এয়ারপোর্ট। আমি দৌড়ে একটি জেট বিমান ধরলাম। কিন্তু মাঝ আকাশে গিয়ে সেটার ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে গেল, তখন সুপারম্যান এসে আমাদের উড়িয়ে নিয়ে চলতে লাগল … এতটুকু যেতেই প্রচন্ড রাগে ফেটে পড়লেন বস- ‘মিথ্যাবাদী। বেরিয়ে যাও আমার অফিস থেকে … মহিলারা কখনো দশ মিনিটে রেডি হতে পাররে!!"

বিবাহিত হবার সুফল

এক অফিসের বস কেবল বিবাহিত লোকদেরই নিয়োগ দেন। একদিন তাঁর বউ তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘তুমি কেবল বিবাহিতদেরই নিয়োগ দাও কেন?’ স্বামী বললেন, ‘কারণ তারা সহজে বাসায় যেতে চায় না, ধমক সহ্য করে আর মুখ বন্ধ রাখতে জানে।’

দড়ি চুরি

জেলখানায় সদ্য কয়েদিকে জেলার জিজ্ঞেস করলেন, কী অপরাধে তুমি এখানে এসেছ? - এক টুকরো, ধরুন এই হাত চারেকের মতো দড়ি চুরির অপরাধে। - এক টুকরো দড়ি চুরির অপরাধে তোমার এক বছরের জেল হয়ে গেল! এ হতে পারে না। - দড়ির মাথায় একটা গরু অবশ্য বাঁধা ছিল!

ঈদের কেনাকাটা

বিচারক: আপনার অপরাধ? অভিযুক্ত ব্যক্তি: আমি আমার ঈদের কেনাকাটা একটু আগেভাগে সেরে ফেলতে চেয়েছিলাম। বিচারক: কতখানি আগে? অভিযুক্ত ব্যক্তি: দোকান খোলার আগে।

তিন অাসামি

তিন অপরাধীকে পাঁচ বছরের জন্য কারাভোগের শাস্তি দেওয়া হয়েছে। বিচারক সদয় হয়ে তাদের একটা সুযোগ করে দিলেন। জেলখানায় সময় কাটানোর জন্য তারা চাইলে সঙ্গে কিছু নিতে পারবে। প্রথম অপরাধী সঙ্গে নিল একটা খাতা আর কলম। দ্বিতীয়জন সঙ্গে নিল একটা রেডিও। আর তৃতীয়জন নিল এক বাক্স সিগারেট। পাঁচ বছর পর প্রথমজন যখন বেরিয়ে এল, তখন দেখা গেল, জেলখানায় তার সময় ভালোই কেটেছে। জেলের জীবন নিয়ে সে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছে। দ্বিতীয়জনও আছে বেশ ফুরফুরে মেজাজে। জেলখানায় গান শুনে তার চমৎকার সময় কেটেছে। তৃতীয়জন বেরিয়ে এল বিধ্বস্ত অবস্থায়। চুল উসকোখুসকো, উন্মাদপ্রায় দশা। বাক্সভর্তি সিগারেট হাতে নিয়ে সে কাতরস্বরে বলল, ‘কারও কাছে একটা দেশলাই হবে?’

পলাতক অাসামি

দুই কয়েদি পালিয়েছে জেল থেকে। আবার যখন তাদের আটক করা হলো, কারারক্ষক প্রশ্ন করলেন, ‘তোমরা জেল থেকে পালিয়েছিলে কেন?’ ১ম কয়েদি: কারণ, জেলখানার খাবার খুবই জঘন্য। খাওয়া যায় না। কারারক্ষক: কিন্তু তোমরা জেলের তালা ভাঙলে কী দিয়ে? ২য় কয়েদি: সকালের নাশতার রুটি দিয়ে!

ঈদ স্পেশাল -৪

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমরা যখন ঢাকা বেড়াতে গিয়েছিলাম তখন কোন হোটোলে উঠেছিলাম তোমার মনে আছে? স্বামীঃ দাঁড়াও দেখছি। ঢাকার হোটেল থেকে যেসব ছুঁড়ি , কাঁচি, তোয়ালে চুরি করে এনেছি সেগুলোয় হোটেলের নাম লেখা আছে কি না দেখি।

ঈদ স্পেশাল -৩

পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছে এক মাস্তান। দাফন কাফনের জন্য তার বন্ধুরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে চাঁদা তুলছে। এক বাড়িত ভদ্রলোক একশ’ টাকার একটা নোট এগিয়ে দিলেন। মাস্তানদের একজন বলল, এত দরকার নেই। দশ টাকা দিলেই হবে। ভদ্রলোক বললেন, নিয়ে রাখ, পরের নয় জনের জন্য আগাম দিলাম।

ঈদ স্পেশাল -২

এক ভদ্রলোক ঝরনার পানিতে গোসল করতে গেছেন। সেখানে প্রায়ই কাপড় চুরি হয়। তাই তিনি তার পোশাক খুলে তার উপর একটা কাগজে লিখে রাখলেন, “বিশ্বহেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা”। গোসল ছেরে উঠে দেখেন কাপড় নেই। এক টুকরো কাগজ পড়ে রয়েছে। তাতে লেখা, “১০০০ মিটার দৌড়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।”

ঈদ স্পেশাল-১

পুলিশের পায়ে ব্যান্ডেজ দেখে তার পরিচিত একজন বলল, কী হয়েছে পায়ে? পুলিশ বলল, ” কুকুর কামড় দিয়েছে” লোকটি বলল, ” পুলিশকে আবার কুকুর কামড়ায় নাকি?” পুলিশটি বলল, “তখন তো ইউনিফর্ম ছিল না।”

পুলিশ

পুলিশের স্ত্রীঃ ওঠ ওঠ ওঠ, আমাদের ঘরে চোর ঢুকেছে। পুলিশঃ ঢুকলে ঢুকুক! এখন আমার ডিউটি নেই।

উকিল

উকিলঃ সেকি ম্যাডাম ? আপনার স্বামী তো পাঁচ বছর আগে মারা গেছেন । তাহলে চার বছরের আর একটি দু’বছরের বাচ্চা এলো কোথা থেকে ? ভদ্রমহিলা রাগের স্বরেঃ তা আমি তো বেঁচে আছি না কি?